About 1,500 unregistered SIM cards and 6,000 fake national ID cards were seized at Grameen Mobile Centre while 1,110 SIM cards and 4,000 fake ID Cards were found at Mobile Land.The SIM cards were of several mobile phone operators, namely Grameenphone, Banglalink, Warid, Robi, and Teletalk at Sundarban Square Supermarket in capital's Gulistan area.
রাজধানীর গুলিস্তানের একটি মার্কেট থেকে গত বুধবার রাতে ১০ হাজার জাল জাতীয় পরিচয়পত্র ও আড়াই হাজারেরও বেশি নিবন্ধনবিহীন সিমকার্ড আটক করেছে র্যাব। এ সময় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-৩-এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বুধবার রাতে র্যাব-৩-এর একটি দল গুলিস্তানের সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় দুটি মোবাইল ফোনের দোকানে অভিযান চালায়। র্যাবের সদস্যরা প্রথমে নূর মোহাম্মদ খানের দোকান থেকে বিভিন্ন মোবাইল ফোন অপারেটরের নিবন্ধনবিহীন দেড় হাজার সিম ও ছয় হাজার জাল জাতীয় পরিচয়পত্র উদ্ধার করেন। এর সঙ্গে জড়িত অভিযোগে নূর মোহাম্মদ খানকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর র্যাব সদস্যরা পাশের মাহমুদুল হাসান ওরফে মাহবুবের দোকান থেকে এক হাজার ১১০টি সিম ও চার হাজার জাল জাতীয় পরিচয়পত্র উদ্ধার করেন। ওই দোকানের মালিক মাহমুদুল হাসান ও কর্মচারী নজরুল ইসলাম ওরফে নাজির হাসানকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অভিযান পরিচালনাকারী র্যাব-৩-এর মেজর এম এম শফিকুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, গ্রেপ্তার হওয়া দুই দোকান-মালিক কেরানীগঞ্জের একজনের কাছ থেকে ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র ও বিভিন্নজনের ছবি কিনে আনেন। তাঁরা সিম কার্ড বিক্রির আগে মোবাইল ফোন অপারেটরের ফরম পূরণ করে এসব ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র ও ছবি ফরমের সঙ্গে সংযুক্ত করে সিম কার্ডের নিবন্ধন দেখিয়ে সংশ্লিষ্ট অপারেটরের কাছে পাঠিয়ে দিতেন। পরে তাঁরা নিবন্ধন ছাড়াই মানুষের কাছে সিম কার্ড বিক্রি করতেন।
র্যাব কর্মকর্তারা জানান, মোবাইল ফোনের অবৈধ ব্যবহার রোধে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নিয়মানুযায়ী, নিবন্ধন করে সিম বিক্রি করতে হবে। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী নিবন্ধন ছাড়াই গ্রাহকদের কাছে সিম বিক্রি করছেন। সন্ত্রাসীরা এসব ভুয়া নিবন্ধন করা সিম ব্যবহার করে অপরাধ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়। পরে এদের ধরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য দুঃসাধ্য হয়ে ওঠে। এ ঘটনা রোধে র্যাব-৩ দীর্ঘদিন ধরে নিবন্ধনবিহীন সিম বিক্রেতাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে।
No comments:
Post a Comment